মলুটি নিয়ে কিছু কথা লিখতে হবে। বন্ধুরা বলছেন। নূতন কথা তো কিছু বলার নেই।
অনেক বিদগ্ধ মানুষ লিখেছেন। যাই হোক ; তবু -।
বীরভূমের এই সীমান্ত অঞ্চল নিয়ে আমার খুবই আগ্রহ। ঐতিহাসিক ভাবেই খুব গুরুত্বপূর্ণ।
চেষ্টা করছি। সে টা বড় লেখা হবে। মুদ্রন মাধ্যমে
দিলেও এখানে তার সংক্ষিপ্ত একটা রূপ আপনারা পাবেন। বন্ধুরা একটু অপেক্ষা করবেন।
নিজেকে নিয়েই মজা লাগে। বীরভূম দেশ টাকে আমি ভালোবাসি। বীরভূম নিয়েই আমার কত লেখালেখি। কিন্তু কাগজে কলমে আমি
পশ্চিম বর্দ্ধমান এর লোক। সীমান্ত এলাকা।
আমি প্রায় ই কথাটা বলি। এই আমাদের এক পা অজয়ের উত্তরে বীরভূমে ইলামবাজারে
আর এক পা দক্ষিণে পশ্চিম বর্দ্ধমানে গড় জঙ্গল এর দেশে। সেনপাহাড়ী পরগনায়। এখনকার কাঁকসা থানা এলাকা। অযোধ্যা - বনকাটি এলাকা। সাতকাহনিয়া গ্রাম। " বাড়ি আমার ভাঙন
ধরা অজয় নদের বাঁকে " ই।
সদর সিউড়ি বা রামপুরহাট অনেক দূর। আমাকে তেমন কেউ চেনেননা। আবার এদিকে বর্ধমান ; আসানসোল বহু দূর। কাছের দুর্গাপুর সে ও যেন দূর।
ওপারে জয়দেব কেন্দুলী র বন্ধুরা জানেন চেনেন
ভালোবাসেন। আর ও অনেকে আছেন। আন্তরিক।
তা ছাড়াও অনেক ভালো বন্ধু ছড়িয়ে আছেন। এদিকে ওদিকে। অনেক বন্ধু -। আর আজ এই জায়গা টা ও কেমন ঘোলা হয়ে গেছে। এই সোস্যাল মিডিয়া আর কি!
আর এই সাংস্কৃতিক জগৎ!
' কে যে কবে বন্ধু আর ------------। যাক। বাদ দিন।
এই অজয়ের উভয় পার নিয়েই অনেক কথা।
আর বীরভূমের পশ্চিম সীমান্ত নিয়ে আমার আগ্রহের কথা আপনাদের বললাম। দেখি বন্ধুদের সাহায্য নিতে হবে।
মাসড়া ; মলুটি ; গণপুর ; মল্লারপুর ; ডামরা ; দেউচা ; বালিয়া নারায়ণ পুর এইএলাকা সেই সময়ের " লোহামহল " নিয়ে একটা পোষ্টে কিছু বলেছি।
মলুটি। মন্দির ময় মলুটি। মহুলটি। গুপ্তকাশী
মলুটি। একদা ১০৮ শিবমন্দির ছিল এখানে।
এখন প্রায় ৭২ টি আছে। তার মধ্যে অলংকৃত
মোটামুটি ৩০ টির মতো। এখনও যা আছে সে যে রত্ন ভাণ্ডার। রত্নহারবিভূষিতা মলুটি।
এখন ঝাড়খণ্ডে।
এই বীরভূম
এই ঝাড়খণ্ড
বীরভূমের পশ্চিম সীমান্ত এলাকা
No comments:
Post a Comment